Birthday যখন Foolday!!🎶


Birthday যখন Foolday!!🎶

 

Birthday  যখন Foolday🎶
লেখিকাঃ রোদেলা রিদা


সূর্যের  আলো চোখে পড়তেই আমার আরামের শান্তির ঘুমটা ভেঙ্গে গেল! প্রতিদিনের মতো ঘুমের মধ্যেই মোবাইলটা হাতে নিলাম,  এটাই আমার সকালের প্রথম কাজ! শুয়ে শুয়ে মোবাইলটা হাতে নিয়ে গুতাগুতি করছি। আফরিন ঘরে ঢুকল (আফরিন আমার ছোটো বোন)

- এই যে কয়টা বাজে??

- ঘড়ি নাই? ঘড়ি দেখতে পাচ্ছিস না?!

- উফফ!! রাজরানী আসছে! :তা আমার অ্যাসাইনমেন্ট কমপ্লিট হইছে? কালকে তো ১৫ তারিখ!  কালকের মধ্যেই অ্যাসাইনমেন্টগুলো জমা দিতে হবে তো!

- কি? কালকে ১৫ তারিখ??

- হ্যাঁ কালকে তো ১৫ তারিখ! আমার অ্যাসাইনমেন্ট কমপ্লিট হইছে??

- হ্যাঁ হইছে। ওই যে টেবিলের উপর দেখ!

আফরিন তার অ্যাসাইনমেন্টের খাতাগুলো নিয়ে রুম থেকে চলে গেল,  কিন্তু যাওয়ার আগে ও কেন জানি মিটিমিটি হাসলো!  সে যাই হোক  ওর হাসির সাথে আমার সাথ কি! আমি আমার ফোনে চেক করলাম সত্যি কালকে ১৫ তারিখ কিনা! 
ইয়াহু....কালকে ১৫ তারিখ! আমার বার্থডে! পুরো একবছর পর আমার বার্থডে আবার আসলো! কি মজা!
দেখি কার কার আমার জন্মদিনের কথা মনে আছে!   ইশশ... কালকের দিনটা কখন আসবে!


সকাল পেরিয়ে রাত....

১১:৫০!  আর মাত্র ১০ মিনিট!  তারপর আমার বার্থডে শুরু! তাড়াতাড়ি হ!  কখন হবে!  কখন হবে!....... 
এইতো ১১:৫৯!  আর ১ মিনিট!

১২: ০০!ইইই! আমার জন্মদিন আজকে!  
আচ্ছা আম্মু - আব্বু  কি করে? আফরিন কি করে? আমি আমার রুম থেকে বের হয়ে চারপাশে একটু উঁকি মারলাম!  সবগুলো রুমের লাইট অফ। আব্বু- আম্মুও গভীর ঘুমে! আফরিনও মনে হয় এতোক্ষণে গভীর ঘুমে!  কারও কি আমার জন্মদিনের কথা মনে নেই?? হয়তো আছে!  কালকে সকালে বলবে!
নিজের রুমে এসে লাইট বন্ধ করে বিছানায় শুয়ে পড়লাম।  মোবাইলটা হাতে নিয়ে সোশাল মিডিয়ায় ঢুকলাম।  নো নোটিফিকেশন!  নো বার্থডে ওয়িশ!  সব হারামিগুলো  অনলাইন আছে একজনও ওয়িশ করলো না! কেমন ফ্রেন্ড এগলা! কারো কি আমার জন্মদিনের কথা মনে নাই!:( ☹️


সকালে মোবাইলের নোটিফিকেশন এর শব্দে ঘুম থেকে লাফ দিয়ে উঠে মোবাইলটা হাতে নেই!  কে কি দিলো দেখি.....
-_-!! একজন এফবি ফ্রেন্ড পোস্ট দিসে ,,

"ভালেবাসার প্রতিফল
বুকে ব্যাথা,  চোখে জল!"

সকাল সকাল এগলা দেখতে কেমন্ডা লাগে?-_-! এ.....ছ্যাকাখোর!  এসব ছ্যাকামার্কা পোস্ট দেওয়া ছাড়া তোদের কি আর কাজ নাই! আজকে আমার জন্মদিন সেই কথা কি কারও খেয়াল আছে? কেউ আমাকে একটা ছোট ওয়িশ পর্যন্ত করলো না!

বিছানা থেকে নেমে ফ্রেশ হয়ে খাবার টেবিলে গেলাম।  আব্বু আর আফরিন নাস্তা করছে। আম্মু রান্নাঘরে। একটা চেয়ার আমি বসলাম।

- কি নওরিন,  মন খারাপ নাকি??: (আব্বু আমাকে জিজ্ঞেস করলো)

- কই?  নাতো আব্বু!!

- ও আচ্ছা!  

মনে মনে বলতেছি,  আজকে আমার জন্মদিন সেই জিনিসটা তো কারও খেয়াল নাই!  কেউ আমাকে একটা ওয়িশ পর্যন্ত করলা না আর বলতেছে আমার মন খারাপ কিনা!
ও হ্যাঁ আজকে তো আমার জন্মদিন  কলেজ এর সব ফ্রেন্ডগুলোতো আলা  আমার কাছে ট্রিট চাবে! ওয়িশ করার নামে নাই! কিন্তু ট্রিট চাওয়ার নামে তো আলা ঠিকই আসবে! : কিন্তু আমার কাছে তো এক টাকাও নাই! আব্বুর কাছে চাই কেমনে?: আব্বু তো আমার জন্মদিনের কথা ভুলেই গেছে!:( কেমনে চাই? 
এই আফরিনটাও দেখি আমার জন্মদিনের কথা ভুলে গেছে মিটিমিটি হাসছে দেখো!  নিশ্চয়ই আম্মুর মনে আছে!: 
আম্মু আমাকে ডিম পরোটা দিয়ে গেল কিন্তু কিছু বলল না কেন?: আচ্ছা আম্মু কি পায়েস রান্না করেছে?? 
আমি আমার নাস্তা শেষ করে রান্নাঘরে উঁকিঝুঁকি মারলাম!  পিছন থেকে আম্মু এসে বলল,

- কি চাই?

- ও...আমি.. না কিছু না!

- তাহলে রান্নাঘরে কাজ কি?

- এমনি,  কিছু না!
আচ্ছা... আম্মু....আজকে....

আমি আম্মুকে আমার বার্থডের ব্যাপারে বলতেই যাচ্ছিলাম এমন সময় আফরিন আম্মুকে ডাক দেয়,,

- আম্মু.......আমার টিফিনটা কই??

- এই যে এইখানে...

- ওহ....দেও...
এই আপু তুমি এখানে? আর ওইদিকে আব্বু তোমায় ডাকতেছে : চলো!

আব্বুঃ- নওরিন.....আফরিন.....

- ওই দেখো আব্বু ডাকতেছে!

- হ্যাঁ শুনছি! 
হ্যাঁ আব্বু আসছি!


- হ্যাঁ আব্বু  বলো!

- নওরিন তুমি কলেজে যাবে না??

- হ্যাঁ যাবে তো!

- চলো আমি নামায় দিবোনে! :)আফরিনকে স্কুলে আর তোমাকে  কলেজে!  তারপর আমি সোজা অফিসে!

- আচ্ছা তুমি  গাড়ি বের করো আমি ব্যাগ নিয়ে আসছি!


আব্বু আমাকে কলেজে ছেড়ে গেল। রাস্তায় অনেকবার আব্বুকে আমার বার্থডের কথা বলতে চেয়েছিলাম কিন্তু কোনোভাবেই বলে উঠতে পারিনি! নিজের জন্মদিনের কথা নিজে কেমনে বলি!

কলেজে ঢুকেই ভেবেছিলাম,  সবাই হয়তো এখন  ওয়িশ করবে আর ট্রিট চাবে! কিন্তু আমার কাছে তো ট্রিটের টাকাই  নেই! : কিন্তু,  এমন কিছুই হলো না! কেউ আমাকে ওয়িশ করলো না আর ট্রিটও চাইলো না! :( সবকিছুই প্রতিদিনের মতো নরমাল!মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে গেল!আমার বেস্ট ফ্রেন্ড সিনথিয়ারও আমার জন্মদিনের কথা মনে নেই! :( মনে হচ্ছিল আজকের দিনটাই খারাপ!  

কলেজ থেকে আর বাসায় ফিরলাম না!  আম্মুকে জানায় আমার টিউশনিতে চলে গেলাম।  

- আপু,  আজকে এতো তাড়াতাড়ি?

- হ্যাঁ,  ওই আরকি! আজকে কলেজ এর পর তেমন কোনো কাজ ছিলে না,  তাি তাড়াতাড়িই চলে আসলাম!  :)তোমার কি সমস্যা হবে??

- না....না..... তুমি বসো! আমি বই খাতা নিয়ে আসছি।

সাবা মন দিয়ে লিখছে।   আচ্ছা ও কি আমার জন্মদিন সম্পর্কে জানে?

- আচ্ছা সাবা ,  বলতো আজকে কি??

- কি??

- মনে করো..মনে করো..

- আজকে কি.. কি...কি...

সাবা তার লিখার কলমটা গালে লাগায় ভাবতে থাকে আজকে কি! ভাবতে ভাবতে হঠাৎ বলে উঠে,,

- ও হ্যাঁ.. মনে পড়ছে!

আমি উৎসুক হয়ে বললাম, 
- কি??

- আজকে তো বিশ্ব জুতা দিবস!

- কিহ??

- হ্যাঁ

- আচ্ছা -_-

- আজকে আরো একটা জিনিস!  

- কি?

- ওই বছরের এই দিনে আমি, বাবা,মা জাপান ঘুরতে  গিয়েছিলাম!  

- ওহ!

- এবারও যাবে!  এবার ভুটান যাবো! ফাইনাল পরীক্ষাটা শেষ হোক তারপর!  

- ওহ! যেয়েও! ~_~

- হুমম...

- হ্যাঁ লিখো এখন!

সাবা আবার তার লিখায় মনযোগ দিলো!  
হায়রে.. আমার জন্মদিনের কৎা একজনেরও মনে নাই!

টিউশনি শেষে সিনথিয়াকে ফোন দিলাম,,

- হ্যালো সিনথিয়া?

- হ্যাঁ বল!  

- কই তুই??

- একটা কাজে আছি!  কেন?

- ওহ!  ভাবছিলাম একসাথে কফি খাবো!  আচ্ছা তুই তোর কাজ কর!

- আচ্ছা  পরে কথা হবে...

- হুমম...

ফোনটা কেটে দিলাম!  সত্যিই আজকের আমার দিনটা একদম বাজে! মনটা ভীষণ খারাপ করে একটা কফি শপে ঢুকলাম!  সেখানে প্রায় তিন চার কাপ কফি খেলাম! সন্ধ্যা ৮টা বাজে আর বাহিরে থাকা ঠিক হবে না!  বাসায় ফিরতে হবে! ফেরার পথে রাস্তার পাশে একটা রেস্টুরেন্টে একজন ছেলেকে দেখলাম,  সে কেক কাটছে!  আজকে তারও জন্মদিন!  আমার খুব হিংসে হলো! :(
দ্রুত বাসায় ফিরলাম! দেখি মেইন গেটটা খোলা ! বাসা কেন জানি অন্ধকার হয়ে আছে!  সব লাইট বন্ধ  করা! আম্মু আর আফরিন মনে হয় নামাজ পড়ে!  আমি আর লাইট জ্বালালাম না!  আম্মুকে জানানোর জন্য যে আমি আসছি  চিৎকার দিয়ে বললাম,  " আম্মু আমি আসছি!" 
বলেই আমি দ্রুত আমার রুমে এসে দরজা বন্ধ করে দিলাম!  ফ্রেশ হয়ে লাইট বন্ধ করে বিছানায় শুয়ে পড়লাম!  সারাদিন টা আজকে আমার একদম ভালো যায়নি!  এটা আমার সবচেয়ে খারাপ বার্থডে!    বালিশের নিচে মুখ লুকায় কাদঁতে ইচ্ছে করছে!
দরজা লক করে রাখছি!  কেউ আমাকে ডাকলো না শুধু আম্মু একবার ডাকল খাওয়ার জন্য  আমি বললাম আমি খাবো না,  খিদা নাই! আম্মু ঘুমানোর আগে দুধ খেয়ে নিতে বলল।  বাহিরে কাদের জানি হাসিরও আওয়াজ আসছিলো মাঝে মাঝে!  কেউ আসছে হয়তো!  আমার কি?কেউ আমাকে মনে রাখে না!  : কারও আমার জন্মদিনের কথা খেয়াল নাই!


রাত ১১ঃ৫০।  সিনথিয়া কেন জানি এখন ফোন দিচ্ছে!  

- হ্যালো..

- কি করিস?

- আমি এখন কি করি এইটা জানার জন্য  তুই আমাকে এখন ফোন দিছিস??

- আরে আরে রাগ করিস কেন??

- কাজ কি বল!

- রাগ করছিস??

- ধ্যাত! আমি ফোন কাটলাম!  

- আরে...শুনতো...

আমি ফোন কাটে  দিলাম!  এতোরাতে আজাইরা প্যাচাল পারার জন্য ফোন দিসে!

কিছুক্ষণ পর আবার আব্বু ফোন দিচ্ছে... 
আব্বু ফির এতো রাতে ফোন দিচ্ছে কেন?

- হ্যালো আব্বু...

- হ্যাঁ নওরিন...

- হ্যাঁ আব্বু বলো...

- মা একটু রুমের দরজা খুলে বাহিরে ড্রয়ং রুমে আসো তো!

- কেন আব্বু?  

- আসো বুঝতে পারবা!

আব্বু আর কিছু না বলে ফোন কেটে দিল!  আব্বু  আমাকে আবার  এখন ড্রয়ংরুমে ডাকছে কেন?  
বিছানা থেকে উঠে লাইট জ্বালালাম।  তারপর দরজা খুলতেই...

আব্বু,আম্মু, আফরিন,  সিনথিয়া,  আমার বাকি ফ্রেন্ডগুলো সবাইঃ- SURPRISE!  
HAPPY BIRTHDAY TO YOU  NOWRIN!!

আমি তো অবাক!

তাও অভিমানে সুরে বললাম,  

- আমার জন্মদিন শেষ! এখন ১২: ০২ বাজে!  আমার জন্মদিন গতকালকে ছিল! আজকে না! আজকে ১৬ তারিখ! -_-

আফরিনঃ আরে আপু... আজকে ১৫ তারিখ!  গতকালকে ১৪ তারিখ ছিলো!

সবাইঃ হ্যাঁ....

আমিঃ কিহ! এটা কিভাবে সম্ভব?

সিনথিয়াঃ কিভাবে সম্ভব মানে?  আজকে ১৫ তারিখ তোর বার্থডে!

আমিঃ কিন্তু গত পরশু দিন  যে আফরিন বলল গতকালকে ১৫ তারিখ!  

আফরিনঃ  আরে..ওটা তো আমি ইচ্ছে করে ভুল বলছি!আর তোমার মোবাইলের তারিখও আমি পাল্টায় দিসি তোমাকে বোকা বানানোর  জন্য!  এগুলো সব তো আমাদের প্লান ছিল!

আমিঃ প্লান??

সিনথিয়াঃ হ্যাঁ প্লান!  আমি,  আফরিন ও আঙ্কেল আমরা তিনজন প্লান  করছিলাম যে তোকে তোর বার্থডের আগের দিন বুঝাবো যে সেদিন তোর বার্থডে! কিন্তু সেদিন তোকে কেউ ওয়িশ করবে না!  তোকে পাত্তা দিবে না! তুই মন খারাপ করে থাকবি পরে তোর মেইন বার্থডেতে আমরা  তোকে সাপ্রাইজ দিবো!  মানে এখন দিলাম কেমন লাগলো সাপ্রাইজ??

আমিঃ হ্যাঁ কি হচ্ছে এসব! আমি কিছু বুঝতেছি না!
আচ্ছা আমি কি স্বপ্ন দেখতেছি নাকি?

আব্বুঃ হা হা হা না রে মা! সত্যি এসব! Happy birthday to you বাচ্চা! অনেক বড় হও!

আমি আব্বুকে জরায় ধরলাম,

- Thank you very much আব্বু!

আম্মু এসে আমাকে পায়েস খাওয়ায় দিলো আর বলল, 
- সকালবেলা তো এইজন্যই রান্নাঘরে ঘুরঘুর করছিলি!  ভাবছিস আমি বুঝি না নাকি! Happy birthday!  

- Thank you আম্মু!! 

সিনথিয়াঃ আর আমাদের থ্যাংক ইউ কই হ্যা?? : আমরা যে এতো প্লান করলাম!

আমিঃ হ্যাঁ.. হ্যাঁ.. তোদের সবাইকেও Thank you so so much!
আমি তো ভাবছিলাম আমার জন্মদিন এর কথা কারও মনেই নেই!:(  মনটা আমার ভীষণ খারাপ হয়ে গিয়েছিল! আমি কি আর জানতাম তোমরা এইদিকে এইসব প্লান করছো!:  আমার Birthday   এর আগে আমার Foolday  বানায় দিলি!

সবাইঃ হা হা হা হা..

 

মোবাইলটা হাতে নিতেই দেখি  নোটিফিকেশন এর বন্যা বয়ে যাচ্ছে!    সবাই আমাকে ইয়া বড় বড় ওয়িশ করছে!  সত্যিই এবারের জন্মদিনটা আমার আজীবন স্মরণীয় হয়ে থাকবে!

 


______________ সমাপ্ত_______________

 

 

( ভুল-ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন)


Anik
Rubaia Islam Rapa
‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎‎
তারা এই গল্পটি পছন্দ করেছেন ।

৩টি মন্তব্য

রিদা

রিদা

৩ বছর আগে

@shohan ধন্যবাদ

fe

fe

এক বছর আগে

🥰🥰


মন্তব্য লেখার জন্য আপনাকে অবশ্যই লগ ইন করতে হবে


আপনার জন্য

অদ্ভুতুড়ে

অদ্ভুতুড়ে

কদিন আগে আমি পিসির বাড়ি ...

আশ্চর্য এক সুগন্ধ

আশ্চর্য এক সুগন্ধ

লেখিকাঃ রোদেলা রিদাএকবার...

রাত

রাত

সোউউ… করে একটা অটো চলে গ...

ছোট দাদুর বাড়িতে কয়েকদিন.....(পর্ব ১)

ছোট দাদুর বাড়িতে কয়েকদিন.....(পর্ব ১)

ছোট দাদুর  বাড়িতে কয়েকদি...

নীল দ্বীপ (শেষ পর্ব)

নীল দ্বীপ (শেষ পর্ব)

মৃন্ময়ের বিয়ের সবকিছু ঠি...

~পিল্টু

~পিল্টু

রেলস্টেশনটার পিছনের দিকে...

কয়েকদিন হাসপাতালে

কয়েকদিন হাসপাতালে

একবার আমার কয়েকদিন হাসপা...

তুমি অনন্যা

তুমি অনন্যা

তুমি অনন্যা লেখক:ইসরাত ই...

অপেক্ষা

অপেক্ষা

অপেক্ষা, এই জিনিসটা খুব ...

মিষ্টি ভালোবাসা

মিষ্টি ভালোবাসা

বউটা আজকে আমার উপর অনেক ...

আমি (পর্ব৩)

আমি (পর্ব৩)

"এমনি দিসিলাম।কি করছিলি ...

জিহাদ বাবু

জিহাদ বাবু

 হাসি হাসি আর হাসি রিফাহ...

নীল দ্বীপ  ( পর্ব ৪)

নীল দ্বীপ ( পর্ব ৪)

মৃন্ময় বাসায় এলো।রুমে ঢু...

সপ্ন যখন হ য ব র ল

সপ্ন যখন হ য ব র ল

আমি এখন বিয়ে বাড়িতে বাল্...

পথশিশু

পথশিশু

লাবণ্য,  একজন পথশিশু। পথ...

কবরস্থানের মাঠে একরাত

কবরস্থানের মাঠে একরাত

কবরস্থানের মাঠে একরাত লে...

তুমি অনন্যা (পর্ব ৪)

তুমি অনন্যা (পর্ব ৪)

ইসরাত কাছে এসে বললো,"আচ্...

কুলফিওয়ালা

কুলফিওয়ালা

কুলফি খেতে ভীষণ ভালোবাসে...

ডাবল জিরো

ডাবল জিরো

অংক পরীক্ষায় একেবারে দুট...

শুভ্র ও রাইসা

শুভ্র ও রাইসা

বিকাল বেলা বাহিরে মেঘ ডা...