পর্ব ৩:
একটু এগুনোর পর শান্ত কল দিল।কল ধরে রনি বললো,"কি?"
"তাড়াতাড়ি আয়।"
"কেন!"
"এখনি আমাদের পাহাড়ের নিচে যেতে হবে।"
রনি মলিন হয়ে বলল,"এখনি?"
"হ্যা তাড়াতাড়ি।"
রনি আবার ব্যাক করলো।প্রবল ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও দেখা করতে পারলো না ইসরাতের সাথে।
৫ দিন পর পাহাড়ের উপরে সেই বাড়িটাই ফিরে এলো।এই ৫ দিনে শত শত বার ইসরাতকে মনে পড়েছে।সে যে এমন নারী যেন ভোলার মত না।তাকর একবার দেখলেই নিমিষেই প্রেমে পড়ে হাজার হাজার প্রেমপ্রিয়াস।
রনি ছুটে গেল সেই বনের ভেতর সেই জায়গা।কেন যেন মনে হলো সে এখানে আছে।সেখানে যেয়ে দেখলো সত্যি ইসরাত সেখানে বসে আছে।কালো কালার একটা বড় জামা পড়ে।আজ খালি পায়ে নয়।আজ পড়েছে পেন্সিল হিল।কালো জামাতে তাকে অপরূপ লাগছে।রনির মনে প্রশ্ন জাগলো সে কেন এমনি এমনি এইভাবে এইসব জামা পড়ে বসে আছে,কোথাও কি ক্যামেরা সেট করা আছে কি নাই।রনি ক্যামেরা খুঁজে পেল না।রনির মনে হাজারো প্রশ্ন জাগলো।হলিউড মুভিতে দেখা যায় এমন জামা পড়ে এই স্টাইলে বসে থাকে কোনো এক পরী।তবে কি সে কি পরী নাকি পরী রুপি কোনো এক মানুষ।
সৌন্দর্যের প্রতিমা তুমি,
দেখি যত মুগ্ধ হই তত আমি
কি অপূর্ব তোমার চুল
যেন রাতের ঝরনা, হয় চোখের ভুল।
রনি একটু একটু করে কাছে গেল।ইসরাত তখনি উঠে দাঁড়ালো।বললো,"এই কয়েকদিন আপনি তো আমার খোঁজ নিতে এলেন না যে আমি কেমন আছি।"
"সরি,আসলে আমি আসছিলাম সেদিন বিকেলে তখনি শান্ত ফোন করে বললো পাহাড়ের নীচে যেতে হবে তাই।"
"তাহলে আপনি আসছিলেন।"
"হ্যা।"
১টি মন্তব্য
fe
এক বছর আগে
সুন্দর ভাবে এগোচ্ছে তাদের মনোভাব 🤗 নেক্সট
মন্তব্য লেখার জন্য আপনাকে অবশ্যই লগ ইন করতে হবে